বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১৮ পূর্বাহ্ন
রাজশাহীতে যুবলীগ নেতাকে ফাঁসাতে প্রযুক্তি ব্যবহার
রাজশাহী প্রতিনিধিঃ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ নিউজ
নিজেদের সুবিধা লুফে নিতে এবার যুবলীগ নেতাকে ফাঁসাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলার একটি সংবদ্ধ চক্র।
জানা গেছে সেই যুবলীগ নেতার মুখের ছবি প্রযুক্তির মাধ্যমে পর্ণ ভিডিওর সাথে জড়িয়ে বিভিন্ন ফেসবুক আইডিতে প্রতিহিংসা মুলক পোস্ট দেওয়া হচ্ছে, এই নিয়ে পুঠিয়া উপজেলা যুবলীগের মাঝে জমেছে ক্ষোভ। এবিষয়ে বেলপুকুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছেন এই যুবলীগ নেতা।
পুঠিয়ার বানেশ্বর ইউনিয়নের একজন নেতা মুঠোফোনের মাধ্যমে প্রতিবেদক কে বলেন পুঠিয়ার উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমনুজ্জামান সুমনকে জড়িয়ে প্রযুক্তির মাধ্যমে একটি ভিডিওতে মুখের ছবি পরিবর্তন করে যে ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেওয়া হয়েছে তার সাথে বাস্তবতার কোন মিল নেই। গ্রুপিংয়ের কারণে তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে এমনটা করেছে৷
সেই কুশায়াচ্ছন্ন ভিডিওতে দেখা যায় এমন ভাবে মুখের পরিবর্তন করা হয়েছে, যে কোন সুশীল সমাজের কেউ দেখলেই বুঝবে এটি এক রহস্যময় কাহীনি।
তবে যুবলীগের এই নেতাকে ছোট করতে কোন চক্র কাজ করছে সেটি খতিয়ে দেখার জন্য প্রশাসনের প্রতি বিশেষ দাবি করেছেন পুঠিয়ার সরকার দলীয় রাজনীতির সাথে জড়িত একাধিক ব্যক্তি। এই নিয়ে অনেকেই বলছেন সুমনুজ্জামানকে সক্রিয় যুবলীগ করার কারনেই অপর পক্ষ তাকে রাজনীতির রষানলে ফেলতেই এমন ফন্দি এটেছে।
তবে যোগাযোগ মাধ্যমে এই ভিডিও কার মাধ্যমে প্রচার হচ্ছে সেটি ক্ষতিয়ে দেখার জন্য যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন আইনগত ভাবে সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। তিনি বলেন আমি যুবলীগের রাজনীতি সক্রিয় হয়ার পর থেকেই একটি পক্ষ আমাকে ছোট করতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছেন।
তিনি বলেন আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে যুবলীগ করি , এভাবে সিন্ডিকেট করে আমাকে ছোট করা যাবেনা, আমি সকলকে বলতে চাই নোংরা রাজনীতি করে দলকে ছোট করবেন না।
এবিষয়ে বেলপুকুর থানার অফিসার ইনচার্জ মো আলমগীর হোসেন বলেন, অভিযোগ দিতে চেয়েছিলো, আমি বর্তমানে বাহিরে আছি। পরবর্তীতে জানা হয়নি। এ সময় তিনি ডিউটি অফিসারের সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন। কিন্তু ডিউটি অফিসারের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলেও বন্ধ পাওয়া যায়।