রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; ভাসানী ফাউন্ডেশন নিউইয়র্কের আলোচনা সভায় বক্তারা মওলানা ছিলেন রাজনীতিকদের আইকনিক নেতা  তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন

চট্টগ্রামে এলো ভারতের ট্রানজিট পণ্য, যাবে আসাম

নিজস্ব প্রতিবেদক : প্রকাশিত: নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ ০১:০৬ এএম, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

বাংলাদেশের ভূখণ্ড হয়ে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যে (আসাম) পরিবহনের জন্য সে দেশের ট্রানজিট কনটেইনারবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরে পৌঁছেছে।

মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) ‘এম/ভি ট্রান্স সামুদেরা’ নামের জাহাজটি বন্দরে পৌঁছায়।

এটি ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে স্বাক্ষরিত পণ্য পরিবহনের জন্য চট্টগ্রাম এবং মোংলা বন্দর ব্যবহার করার চুক্তি কার্যকরের ট্রায়ালের অংশ। এই ট্রায়াল কার্যক্রম চট্টগ্রাম-শেওলা-সুতারকান্দি রুটে টাটা স্টিল এবং সিজে ডার্কল লজিস্টিকস লিমিটেড কর্তৃক পরিচালিত হচ্ছে ।

চুক্তির অধীনে পণ্য পরিবহনের জন্য আটটি অনুমোদিত রুট রয়েছে। এগুলো হলো চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে আখাউড়া হয়ে আগরতলা, চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে তামাবিল হয়ে ডাউকি, চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে শেওলা হয়ে সুতারকান্দি, চট্টগ্রাম/মোংলা বন্দর থেকে বিবিরবাজার হয়ে শ্রীমন্তপুর এবং এর বিপরীতে চারটি রুটে।

২০১৯ সালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় চুক্তিটি কার্যকর করার জন্য একটি এসওপি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তির অধীনে চট্টগ্রাম-আখাউড়া-আগরতলা রুটে প্রথম ট্রায়াল রান ২০২০ সালের জুলাই মাসে সফলভাবে পরিচালিত হয়। যেখানে চারটি কন্টেইনার, দুটি টিএমটি স্টিল এবং শস্যদানা, কলকাতা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে আইসিপি আগরতলায় পাঠানো হয়েছিল।

এই চুক্তির অধীনে পণ্যের ট্রানজিট/ট্রান্সশিপমেন্ট ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলিতে পণ্য পরিবহনের খরচ এবং সময় উভয়ই কমিয়ে দেবে। এটি বাংলাদেশের লজিস্টিকস এবং সার্ভিস ইন্ডাস্ট্রির (বিমা, পরিবহন এবং ফিন্যান্স ইন্ডাস্ট্রি ইত্যাদি) জন্য অর্থনৈতিক লাভও সৃষ্টি করবে, কারণ ট্রান্সশিপমেন্টের জন্য শুধু বাংলাদেশের ট্রাক ব্যবহার করা হবে।

আগামী কিছুদিনের মধ্যে ডাউকি-তামাবিল-চট্টগ্রাম রুটে একটি ট্রায়াল রান পরিচালনা করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে চুক্তির অধীনে অনুমোদিত সমস্ত রুটে ট্রায়াল রান পরিচালনার সমাপ্তি হবে।

এই বছরের শুরুর দিকে দুই সরকারের মধ্যে যে সমঝোতা হয়েছে, সেই অনুযায়ী, এই চুক্তির অধীনে পণ্যের পরিচালনা এবং নিয়মিত চলাচলের জন্য এই ট্রায়াল রানসমূহ পরিচালনা সমাপ্তির পরে বাংলাদেশ সরকার প্রয়োজনীয় স্থায়ী আদেশ বা বিজ্ঞপ্তি জারি করবে।

 

 

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com