বারহাট্টা উপজেলার জনগণের ভালোবাসা ছাড়া আমার আর অন্য কিছুর প্রয়োজন নেই বললেন বারহাট্টা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সংগ্রামী সভাপতি ও বর্তমান জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য এবং বারহাট্টা উপজেলার বর্তমান জনপ্রিয় চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা সভাপতি পদপ্রার্থী মোঃ মাইনুল হক কাসেম।
আমার অফিসে কোনো পর্দা থাকে না। আমার দরজা সবার জন্য সবসময় খোলা থাকে। আমার উপজেলার মানুষসহ সকল শুভাকাক্সক্ষীরা
সরেজমিনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জনগণের ডাকে সাড়া দিয়ে ভোটের মাঠে নেমে বাজিমাত করা এই উপজেলা চেয়ারম্যানের এখন একটিই স্বপ্ন- তার উপজেলা হবে জনগণের উপজেলা। যেখানে থাকবে না কোনও বৈষম্য। যেখানে ধনী-নির্ধন সবার সমান সুযোগ নিশ্চিত হবে। যেখানে সব দল-মতের মানুষের সমন্বয় গড়ে উঠবে। আর সবকিছুর ঊধ্বে থাকবে জনস্বার্থ। আপসহীন রাজনীতি আর জনসেবায় আত্মনিয়োগই আমার একমাত্র লক্ষ্য।
উপজেলাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, জনগণ তাদের প্রিয় নেতাকে সবসময়ই এসব ব্যাপারে ছাড় দিয়ে থাকেন। স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের শাসনকালে আশির দশকের সময় ও অনেক নির্যাতনের শিকার হন এই গুণী নেতা।
৯০-এর আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এই গুণী নেতা। ভাঙা-গড়ার জীবনে বহু রাজনৈতিক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে আসা মুহাম্মদ মাইনুল হক কাসেমের এখন একটাই চাওয়া,
প্রতিকূলে দাঁড়িয়ে জনগণকে দেওয়া নির্বাচনী উপজেলার ভোটারদেরকে প্রিয় ভাইবোনদেরকে দেয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করাই মুহাম্মদ মাইনুল হক কাসেমের একমাত্র লক্ষ্য। আর সেই কাজটি করতে গিয়ে সব বাধা পেরিয়ে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ তিনি।
উপজেলা নির্বাচনে নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড গতিশীল করা। আর সেই কাজে স্থানীয় মন্ত্রীকে সম্পক্ততা নিশ্চিত করা।
প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে দূরে সরে এসে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা। আর গণমুখী উপজেলা পরিষদ গড়ে তোলা, যেখানে সাধারণ জনগণের মেহনতি মানুষের সম্পৃক্ততা থাকবে। যে উপজেলা হবে গণমানুষের উপজেলা। চলমান রাজনৈতিক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে এসব প্রতিশ্রুতি পূরণ প্রসঙ্গে মুহাম্মদ মাইনুল হক কাসেম এই প্রতিনিধিকে বলেন, আমি সব রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে রেখে তাদের পাশে থেকে উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছি।
সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সমন্বয় করে চলছি। আর এই পথে আমার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন জনগণের সহযোগিতা। জনগণের শক্তিকেই জনগণের স্বার্থে কাজে লাগাতে চাই আমি। ব্যক্তিগত বৈষয়িক লালসার ঊর্ধ্বে শুধুমাত্র জনগণের ভালবাসা নিয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়া স্থানীয় এই অনুকরণীয় রাজনীতিক নেতা আরও বলেন, আমি চাই, আমার নির্বাচনী উপজেলার জনগণ যেন আমাকে খুঁজতে না হয়। আমার খোঁজে কাউকে যেন আমার বাসা পর্যন্ত যেতে না হয়। আমিই যেন সবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে সবার খোঁজখবর রাখতে পারি। এটাই সবসময়ই চেষ্টা করি। আমি সবসময়ই জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে শেষ বিশ্বাস পর্যন্ত বেঁচে থাকতে চাই।