শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না ডয়চে ভেলেকে বলেন, 

২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হবিগঞ্জ সদর হাসপাতাল শিশু ও মেডিসিন ওয়ার্ডের রোগীরা রয়েছে ঝুঁকিতে ॥ চিকিৎসা চলে ইন্টার্নী দিয়ে

 

 

 

মো: ইফাজ খাঁ হবিগঞ্জ বিশেষ প্রতিনিধি : নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ

 

 

নানা সমস্যায় জর্জরিত হবিগঞ্জ জেলা সদর সরকারী  হাসপাতাল। প্রায় সাড়ে ২১ লাখ মানুষের একমাত্র চিকিৎসা কেন্দ্র সদর হাসপাতাল। তবে ডাক্তারের পরিবর্তে চিকিৎসা দিচ্ছেন ইন্টার্নীরা। যে কারণে ওষুধের রিঅ্যাকশনসহ রোগীদের নানা সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।

 

পাশাপাশি ওষুধ, স্যালাইনসহ বিভিন্ন জিনিস সদর হাসপাতাল থেকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে রোগীদের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তবে চিকিৎসা সেবার ব্যাঘাত ঘটছে, লোকবল সংকটের কারণে এমনটাই জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। প্রতিদিন ৯টি উপজেলাসহ প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে শত শত রোগীরা হাসপাতালে আসেন সেবা নিতে। যদিও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন করে ডাক্তার থাকার কথা। কিন্তু পুরো হাসপাতালে জরুরি বিভাগে শুধুমাত্র একজন ডাক্তার ডিউটি করেন। ফলে রোগীদের সেবা দিতে হিমশিম পোহাতে হয়। অনেক সময় রাত ১২টার পর জরুরি বিভাগের ডাক্তারও পাওয়া যায় না। তিনি বিশ্রামে থাকেন। ফলে ইন্টার্নীরা জটিল রোগী ও শিশুদের সেবা দিয়ে থাকেন। যে কারণে চিকিৎসায় ব্যাঘাত ঘটছে।

 

এ কারণেই হয়তোবা অনেকে মৃত্যুবরণ করেন এমন আশংকা অনেক রোগীর স্বজনদের। প্রায় ১ বছর আগে সদর হাসপাতালের দুই তলা ভবন থেকে শিশু ওয়ার্ড, মেডিসিন ওয়ার্ডসহ বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড নবনির্মিত ১০ তলায় স্থানান্তর করা হয়। বিশেষ করে শিশু ও মেডিসিন ওয়ার্ডে সার্বক্ষনিক দুইজন ডাক্তার থাকার কথা থাকলেও এ ওয়ার্ডে কোনো ডাক্তার নেই। অনেক সময় ডাক্তারকে ডাকতে গিয়ে রোগীরা মারা যান। এ ছাড়া স্যালাইন, বিভিন্ন ইনজেকশন, সেলাইয়ের সরঞ্জাম, গ্যাস এন্টিবায়েটিকসহ বিভিন্ন ওষুধ হাসপাতাল থেকে দেয়ার কথা থাকলেও তা দিয়ে রোগীদেরকে বাহির থেকে কিনে আনতে বলা হয়। তবে চাপের মুখে কিছু ওষুধ হাসপাতালের কর্মচারীরা দেন বলে রোগীরা জানান। এ সমস্যা দীর্ঘদিনেরই। বারবার অভিযোগ করেও হাসপাতালের তরফ থেকে প্রতিকার পাওয়া যায় না বলে অভিযোগ রোগীদের।

 

এ বিষয়ে আরএমও ডাক্তার আব্দুল মমিন চৌধুরী জানান, চিকিৎসক সংকট থাকার কারনে সমস্যা হচ্ছে। তবে কিছুদিনের মধ্যেই মেডিসিন ও শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসার জন্য ডাক্তার থাকবেন।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com