শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না ডয়চে ভেলেকে বলেন, 

হবিগঞ্জের মাধবপুরে এক খতরনাক সাংবাদিকের

 

এম এ কাদের, হবিগঞ্জের মাধবপুর : নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

 

হবিগঞ্জের মাধবপুরে এক খতরনাক সাংবাদিকের রোষানলে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষ। প্রতিবাদের সাহস পাচ্ছেনা সচেতন মহলের ব্যক্তিরা, কারণ হল ভূমি দস্যু ও খতরনাক হলুদ সাংবাদিকদের রোশানলে পড়বে না তার
কি বিশ্বাস রয়েছে। মিশু হত্যার সংবাদ ও মামলার
আসামীর দিকে নজর দিলেই তার প্রমান আমাদের
চোখের নজরে ভেসে উঠে। মাওলানা আসাদ আলী ডিগ্রি কলেজের ছাত্র দুবাই প্রবাসী শামসুল হকে’র ছেলে প্রেম সংক্রান্ত বিষয়ের জেরে নিহত হয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে খতরনাক সাংবাদিক মাসুদ লস্কর তার মন গড়া কিছু বিষয় বিশিষ্ট ব্যক্তির নামে চালিয়ে গেছে। যা ঐ ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন। লক্ষ করলে অতিসহসায় ভেসে ওঠে, মিশু নিহত হওয়ার সংবাদ ভোর সকালে এলাকায় ছড়িয়ে পড়ার সাথে সাথে শিমুলের আত্বতীয় স্বজনও নিত্যদিনের সহপাঠিরা স্ব-পরিবারে গবাদিপশু সহ মূল্যবান সম্পদ সাথে করে নিয়ে পলাতক হয়েছে। তাদের ঘরের দরজায় আজও তালা ঝুলছে ! যাদের ঘরে তালা ঝুলছে তারা হল, রুবেল মিয়া পিতাঃ শহীদ মিয়া, উজ্জ্বল মিয়া পিতাঃ শহীদ মিয়া, শাজাহান মিয়া পিতা নুর মিয়া, জাকির মিয়া পিতাঃ ছুরুক মিয়া, আক্তার মিয়া পিতাঃ শামসু মিয়া সর্বসাং হরিতলা। কেন তারা পলাতক বা তাদের ঘরে তালা ঝুলিয়ে রয়েছে এর কোন অনুসন্ধান নেই। এবং এই বিষয়ে কোন সংবাদও প্রকাশে কোন আগ্রহ নেই বললেই চলে। মাধবপুরের সচেতন মহলে একটি প্রশ্ন বিরাজ করছে উক্ত মামলায় ৩, ৫ ও ৬ নং ব্যক্তিগণকে আসামি করার বিষয়ে। তাছাড়া উক্ত হত্যা মামলায় পানাম, কুদরত ও খলিল’কে আসামী করা যে, শাহ আলম ও আরিফুল ইসলাম জিয়ার সর্বাধিক কার্সাজিতে হয়েছে তা বুজার অপেক্ষা রাখেনা কেউ। এছাড়া আরো একটি দিকে নজর দিলে বিষয়টি আরো পরিষ্কার ভাবে বুজা যায়। খতরনাক সাংবাদিক মাসুদ লস্কর মিশু হত্যার প্রতিবাদে মানব বন্ধনের প্রকাশিত সংবাদে যাদের বক্তব্য তুলে ধরেছে তাদের মধ্যে রয়েছেন একজন শিক্ষক। তিনি হলেন, মোঃ ফজলুর রহমান বিএসসি, শিক্ষক ছাতিয়াইন বিশ্বনাথ হাই স্কুল এন্ড কলেজ। ঐ শিক্ষকের সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, মাসুদ লস্করসহ বা যে সংবাদকর্মীরা আমার বক্তব্য বিভ্রান্ত ভাবে তুলে ধরেছে তা আদৌও সত্য নয়। আমি মিশু হত্যাকারীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছি। আর হরিতলায় এনাম বাহিনী দুরের কথা আমি এনামকেই চিনি না। আমি জানি সাংবাদিকরা তিলকে তাল বানিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে থাকে, কিন্তু এমন কল্পনীয় কথা তুলে ধরবে তা আমার জানা ছিল না, বলে ঐ শিক্ষক মন্তব্য করেন।

খতরনাক সাংবাদিক মাসুদ লস্কর ভূমি দস্যু প্রতারক জিয়া’র পা চাটা পোষা কুকুর হিসেবে ঘেউ ঘেউ করে প্রমান করতে উঠে পড়ে লেগেছে এনামের বিরুদ্ধে। এনামের সামনে ডাকাত বাহিনীসহ যা মন চায় তা-ই পত্র পত্রিকায় বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে বলে যাচ্ছে। তাছাড়া খতরনাক সাংবাদিক মাসুদ লস্করের বিরোদ্ধে এমন বহুরূপী সংবাদ প্রকাশের অনেক সততার প্রমাণ মিলেছে। এমনকি মাসুদ লস্করের কর্মকান্ড নিয়েও জনমনে ক্ষোবের প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে মাসুদ লস্করের বিষয়ে জানার আরো আগ্রহ-বেড়ে যায়। পড়ে অনুসন্ধানে দেখা যায় এই নামধারী খতরনাক সাংবাদিক মাসুদ লস্কর এলাকার বিভিন্ন অসহায় গরীব মানুষের কাছ থেকেও বিভিন্ন কাজ করিয়ে দেওয়ার নাম করে অনেকের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নেওয়ার প্রমাণ রয়েছে অহরহ এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহার ( আশ্রয় কেন্দ্রের বাসিন্দাদের) ঘরে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার নাম করে নিরিহ গরীব প্রায় দশ থেকে পনের পরিবারের কাছ থেকে প্রতি মিটার বাবৎ কারো কাছ থেকে ১ হাজার টাকা আবার কারো কাছ থেকে ২ হাজার টাকা, তাছাড়া তার অধিক পরিমানের টাকা হাতিয়ে নেওয়ারও তথ্য রয়েছে । এ ভুক্তভোগীরা হলেন ৯নং নোয়াপাড়া ইউপির শাহপুর গ্রামের বাসিন্দা। শুধু তা-ই নয় কারো কারো কাছ থেকে মামলার রিপোর্ট করানোর নাম করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়েছে , কারো পাওনা টাকা আদায় করে দেওয়ার নাম করে , আবার কারো কাছ থেকে সরকারী আশ্রয় কেন্দ্রের ঘর পাইয়ে দেওয়ার নাম করে এমনি ভাবে প্রায় লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নিয়েছে মাধবপুর উপজেলা থেকে, বলে ভোক্তভোগীরা জানান। তা নিয়েই শান্ত হয়নি বরং উল্টো সাংবাদিকতার ভয়ভীতি ও বিমান প্রতিমন্ত্রীর নিকটতম আত্মীয় পরিচয়ে দাবরিয়ে বেড়াচ্ছে।

স্হানীয় গণমাধ্যকর্মীদের মধ্যে মাসুদ লস্করের নামটি প্রকাশের সাথে সাথে এককথায় মন্তব্য করে বলেন, মাসুদ লস্কর এই মিডিয়া জগতে এসে যা করে চলেছে তা আমাদের মুখে প্রকাশ করার মত নয়। সাংবাদিকদের মুখে চুনকালী লাগানোর জন্য আর কোন লোকের প্রয়োজন নেই এক মাসুদ লস্করই যতেষ্ট। এমন মন্তব্য করেন মাধবপুর উপজেলার কিছু সংখ্যক সংবাদ কর্মীরা।

বিশেষ করে মাধবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক মোহাম্মদ অলিদ মিয়ার সাথে যোগাযোগ করে জানতে চাইলে যে, মাসুদ লস্কর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে কাল্পনিক অস্তিত্বহীন মনগড় সংবাদ প্রকাশ করে আসছেন এই বিষয়ে আপনার মন্তব্য কি? প্রতি উত্তরে সভাপতি বলেন, আমি মনে করি মহান পেশায় প্রথমত কথা হল কাদা চুড়া চুড়ি বন্ধ করতে হবে তাড়াছা মাসুদ লস্কর ঢালাও ভাবে মাধবপুরের সকল সাংবাদিকদের কাদা চুড়ে মারতে পারেনা। এবং নিজেকে সাধু সন্ন্যাসী প্রমাণ করতে গিয়ে এমন পরিস্থিতি তৈরী করাটা আমি মনে করি এগুলো একদম সঠিক হয়নি। আমি একটা বলতে চাই সাংবাদিকতায় প্রতিহিংসাপরায়ণ পরিস্থিতি তৈরি থেকে সব সময়ই সকল সাংবাদিকরা বিরত থাকতে হবে। আমরা এক সাংবাদিক আরেক সাংবাদিকের ভাই। আমরা যদি ভাই ভাই হিসেবে আমাদের পরিবারের সম্মান ইজ্জত বজায় রেখে না চলতে পারি তাহলে আমাদের জন্য তা শুভ লক্ষণ নয়। পরিশেষে তিনি বলেন সাংবাদিকতা পেশায় কাদা চুড়া চুড়ি বন্ধ না করতে পারলে সাংবাদিকদের অদুর ভবিষতে কি পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে তা বলা বাহুল্য। তাই আমি সকল সাংবাদিকের প্রতি একটা দাবী রেখে বলতেছি নিজের ইজ্জৎ সম্মান নিজেই হেফাজত রাখতে চেষ্টা করুন, কাদা চুড়া চুড়ি বন্ধ করুন।

মাধবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক সাংবাদিক মোঃ এরশাদ আলী’র সাথে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, সাংবাদিকতায় কাঁদা চুড়া চুড়ি বন্ধ করতে হবে। আর দুর্ন

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com