ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে গত ৪-৬ আগষ্টের মধ্যে ৪৪টি র্যাম ও ৪৪টি প্রসেসর চুরি হয়। এর প্রেক্ষিতে ৮আগষ্ট পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর পক্ষে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলার তদন্তের ভার পড়ে ডিবি পুলিশের এসআই নবিউল ইসলামের উপর।
মামলার তদন্ত কালীন সময়ে নারায়ণগঞ্জ এর অধিবাসী এরশাদ ও হাসান সাতক্ষীরা থেকে ৩০নভেম্বর একই ঘটনায় গ্রেফতার হয়। পরে আপিল করে তাদের ঠাকুরগাঁও জেল কারাগারে নিয়া আসা হয়।
রবিবার (১১ডিসেম্বর) ডিবিপুলিশের আবেদনে বিজ্ঞ চিফজুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ডিবি পুলিশ রবিবার বিকেল তিনটায় ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ল্যাবে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি দেন।
ডিবি পুলিশের এসআই নবিউল বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামী স্বীকার করে তারা মোবাইলে সার্চ দিয়ে নিশ্চিত হয় ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে কম্পিউটার আছে কিনা। নিশ্চিত হবার পর একদিন এসে পলিটেকনিকের আশেপাশে ঘোরাঘুরি করে। দুইজন সেইদিন ঠাকুরগাঁও পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে রশি বেয়ে দোতলায় যায়। সেখান থেকে ল্যাব রুমে গিয়ে কম্পিউটার সরঞ্জামাদি চুরি করে বিক্রি করে। এসআই নবিউল আরও জানান বর্তমানে মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। তদন্ত শেষ হলে বিস্তারিত পরে জানানো হবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিকালে উপস্থিত ছিলেন ডিবি পুলিশের ওসি আনোয়ারুল ইসলাম,এসআই নবিউল, ডিবি পুলিশের সদস্যরা এবং পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের কর্তৃপক্ষ।