রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; ভাসানী ফাউন্ডেশন নিউইয়র্কের আলোচনা সভায় বক্তারা মওলানা ছিলেন রাজনীতিকদের আইকনিক নেতা  তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন

শরৎ চন্দ্রের মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদার বাড়ি সংস্কারের অভাবে ধবংসের দ্বারপ্রান্তে

 

নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

মাহমুদ হাসান রনি দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি 

চুয়াডাঙ্গার, ২৭/০৩/২৩ইং সোমবার জীবননগরে “মামাবাড়ি” নামে খ্যাত কথাসাহিত্যিক শরৎ চন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজরিত মামা বাড়ি মহেশ গল্পের কাশিপুর জমিদারবাড়ি অযত্ন, অবহেলা ও সংস্কারের অভাবে আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।

জীবননগর উপজেলার শহর থেকে মাত্র সাত কিলোমিটার দূরে কেডিকে ইউনিয়নের কাশীপুর গ্রামে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি বিশেষভাবে পরিচিত কারণ জনপ্রিয় লেখক, ঔপন্যাসিক, গল্পকার ও কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত স্থান হিসেবে কালের সাক্ষী হয়ে আজও আছে। কারণ তিনি তার একমাত্র মামাবাড়ি কাশিপুর বেড়াতে এসে রচনা করেন তার জনপ্রিয় ছোট গল্প ‘মহেশ’। জানা যায়, ১৮৬১ সালে জীবননগর উপজেলার কেডিকে ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামে জমিদার বাড়িটি নির্মাণ করা হয়। এ বাড়িতে থাকতেন কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়ের মামা জমিদার বিনয় কুমার মজুমদার। পশ্চিম বঙ্গের নদীয়া জেলার অন্তর্গত ১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের আগে এ এলাকার বিশাল অংশ জুড়ে ছিল তার জমিদারি ও শাসন। দাপটের সাথে তিনি শাসন চালিয়ে ছিলেন।

বর্তমান বসবাসরত বাসিন্দাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে দেশভাগের আগে ভারতে ১২শ’ বিঘা জমি বিনিময় করে বিনয় কুমার মজুমদার পরিবার নিয়ে ভারতে চলে যান। বাড়িটির পাশ দিয়ে বয়ে গেছে ভৈরব নদ। বর্তমানে সংস্কারের অভাবে ভবনটি একেবারে জড়াজীর্ণ। কালের সাক্ষী তা আজ হারাতে বসেছে ইতিহাস।আর সংস্কারের অভাবে তার সৌন্দর্য আজ হারাতে বসেছে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com