বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৭ পূর্বাহ্ন
রফিকুল হক শিকদার জাহাঙ্গীর
বেনাপোল পোর্ট থানা থেকে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানা থেকে দুই শিশু মানব পাচারকারী হাত থেকে উদ্ধার। করুনা বেগম, নীল আহমেদ নিশান ,রবিউল ইসলাম তিনজন মানব পাচার প্রতিরোধ দমন আইনের মামলা হয়, গত ১৬ এপ্রিল। মামলা নং ২৪, মামলার সূত্রে জানা যায় ১১-আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন উত্তরা ঢাকা অভিযোগ সূত্রে নাসিমা খাতুন, রওশন আর বেগম। গত ১৬ ই এপ্রিল আমড পুলিশ ব্যাটালিয়ন তিনজন আসামিকে হস্তান্তর করেন টঙ্গী পূর্ব থানায়। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারির ২২ তারিখে সকাল দশটায় ভুক্তভোগী শিরিন আক্তার ও নীতা আক্তার কে ভারতে পাঠান করুণা বেগম। ভুক্তভোগী নাসিমা খাতুন ও রওশনারা জানান, ১০ হাজার টাকার বাসা বাড়ি কাজের কথায় রাজি হয়ে তাদেরকে তুলে দেন করোনা বেগম ও নীল আহমেদ নিশানের হাতে। কোন যোগাযোগ না পাওয়ায় গত আগস্ট মাসের ৫ তারিখে নয়া দিল্লি থেকে একটি ফোন আসে তাদের আত্মীয় পরিচয় একজনের কাছে তাদের মেয়ে নানা বীদ শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনে নয় দিল্লিতে আছেন। জাস্টিস নামের এক এনজিওর মাধ্যমে ১১ আমড পুলিশ ব্যাটালিয়নের সহযোগিতায় টঙ্গী পূর্ব থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম ও এসআই সাব্বির এর মাধ্যমে ১ লা জুন বেনাপোল পোর্ট থানা থেকে যশোর কোতোয়ালি মডেল থানায় আনা হয় নিতা ও শিরিন আক্তার কে। ১ লা জুন রোশনারা ও নাসিমা খাতুন কে লিখিত কাগজের মাধ্যমে ভুক্তভোগী শিশুদেরকে হস্তান্তর করেন তাদের অভিভাবকের কাছে এসআই সাব্বির।। করুণা ও নীলা আহমেদ নিশানের মত আরো একাধিক নারী পাচারকারী সংগঠন রয়েছে যাদের মাধ্যমে গাজীপুর সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে নারী ও,শিশু পাচার হচ্ছে। এদের বিরুদ্ধে সকলে সোচ্ছার থাকতে হবে এবং কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিতে হবে।