মোঃবিলাল উদ্দিন,বিশেষ প্রতিনিধিঃ
একুশে পদকপ্রাপ্ত বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের ১৪ম মৃত্যুবার্ষিকীর ও
শাহ্ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদের অন্যতম সদস্য সবুজ আহমদের মায়ের মৃত্যুতে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয় কুয়েত সিটি রাজধানী হোটেলে বক্তারা বলেছেন,শাহ আব্দুল করিম ছিলেন অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনায় সমৃদ্ধ। তিনি জীবনভর শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে মানুষের মুক্তির জয়গান গেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার ২১সেপ্টেম্বর স্থানীয় সময় রাত ৯টা,কুয়েত সিটির রাজধানী হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে’ সভাপতিত্ব ‘করেন সেলিম মিয়া শাহ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদ কুয়েত।
সঞ্চালনায় মোঃ তাজ উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক শাহ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদ কুয়েত।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,বিশিষ্ট সংগঠক সামাজিক ব্যক্তিত্ব কুয়েতের সুপরিচিত মুখ দানবীর জনাব মুরাদুল হক চৌধুরী উপদেষ্টা শাহ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদ,বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সংগঠক কাওছার আহমদ উপদেষ্টা শাহ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সংগঠক সুরুজ মিয়া,সংগঠক ইসমাইল হোসেন,সংগঠক দিদারুল ইসলাম,সংগঠক ওদুধ আহমদ,সংগঠক কাজী শফিক আহমদ,সংগঠক জাকির খানঁ, সংগঠক বেলাল উদ্দিন,সংগঠক মীর শাহিন,সংগঠক মিজানুর রহমান,সংগঠক মাহবুব আলম,সংগঠক ফয়সাল উদ্দিন, সংগঠক লিচু,সাংবাদিক আলাউদ্দিন,যুব নেতা রতন হুসাইন,সংগঠক ইকবাল সিকদার,সংগঠক আমির মুন্সী,সংগঠক আলম আহমদ, যুবনেতা এনামুল হক
আহমদ,সংগঠক সোহাগ আহমদ সহ আরো অনেকে।এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শাহ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদ কুয়েত’র
সংগঠনের সিনিয়র সহ সভাপতি সাইফুল ইসলাম ডানা,সহ-সভাপতি ফারুক আহমেদ, সহ-সভাপতি সিলু মিয়াঁ,সাংগঠনিক সম্পাদক,আনিসুর রহমান,সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক,রলেক আহমদ,অর্থ সম্পাদক,মুকিত খান,দপ্তর সম্পাদক বাছিত আহমদ,সহ-সম্পাদক,ফয়েজ আহমেদ, প্রচার সম্পাদক শাহেদ আহমদ,ধর্ম সম্পাদক,মাওলানা আব্দুল আহাদ, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক,মুজিব মিয়া,সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক,আলী হোসেন রানা,কার্যকরী কমিটির সদস্য ও সাবেক সভাপতি ওলিদ মোহাম্মদ সেনু,অন্যতম সদস্য সবুজ আহমদ, অন্যতম সদস্য নকিব উদ্দিন।শাহ আব্দুল করিম স্মৃতি পরিষদ কুয়েতে’র সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত করেন মাওলানা আব্দুল আহাদ।
বক্তব্যে সকল বক্তারা বলেন,শাহ আবদুল করিম ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯১৬ সালে তিনি জন্ম গ্রহন
করেন,তিনি একজন বাংলাদেশী কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার, গীতিকার ও সঙ্গীত শিক্ষক। তিনি বাউল সঙ্গীতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। কর্মজীবনে তিনি পাঁচশো-এর উপরে সংগীত রচনা করেছেন।বাংলা সঙ্গীতে তাঁকে “বাউল সম্রাট” হিসাবে সম্বোধন করা হয়। তিনি বাংলা সঙ্গীতে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক ২০০১ সালে একুশে পদক পুরস্কারে ভূষিত হন। এবং ১২ সেপ্টেম্বর ২০০৯ সালে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।