শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১৬ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; ভাসানী ফাউন্ডেশন নিউইয়র্কের আলোচনা সভায় বক্তারা মওলানা ছিলেন রাজনীতিকদের আইকনিক নেতা  তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন

হাতীবান্ধায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ৪

নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

জাহিদুল ইসলাম জাহিদ লালমনিরহাট হাতীবান্ধা ( প্রতিনিধি) 

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হামলা চালিয়ে মারধর ও ভাংচুরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছে চারজন।

রোববার (২২ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে ওই উপজেলার বড়খাতা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওর্য়াডের মিয়াজী পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। এতে আহতরা হলেন ওই গ্রামের দুলু মিয়া এবং তাঁর ছেলে আব্দুল লতিফ। আহতদের মধ্যে দুজনকে রংপুর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার দুপুর ওই এলাকার দুলু মিয়ার ছোট ছেলে সজিব স্থানীয় খুটামারা নদীতে বাঁশের টেপাই বসান। এ সময় প্রতিবেশী আল-আমিনের ছেলে রোমান টেপাই বসাইতে বাঁধা দেয়। একপর্যায়ে তাঁদের দু’জনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি এবং হাতাহাতি হয়।

ওই ঘটনার জের ধরে ওইদিন রাত ৯ টার সময় রোমানের বাবা সামিনুর রহমান ও তাঁর দলবল ভুক্তভোগী দুলু মিয়ার বাড়িতে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ভাংচুর চালান। এ সময় ভাংচুরের বাধা দিতে গেলে দুলু মিয়া ও তাঁর ছেলেসহ আরো ২ জনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে স্থানীয়রা তাঁদের রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। দায়িত্বরত চিকিৎসক দুলু ও তাঁর ছেলে আব্দুল লতিফ’কে উন্নত চিকিৎসার জন্য রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

হাতীবান্ধা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরী বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক ড. জুয়েল রানা বলেন, দুইজনের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকিদের এখানে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

হাতীবান্ধা থানা ওসি শাহা আলম বলেন, মারামারি ঘটনাটি আমার জানা নেই। তবে অভিযোগ পেলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com