মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৪ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
জালালাবাদ অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে বাংলাদেশ সোসাইটির নবনির্বাচিত কর্মকর্তাদের লালগালিচা সংবর্ধনা সিরাজুল আলম খান সেন্টার এর উদ্বোধন: সিরাজুল আলম খানের দর্শন:অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রগঠনে দিশারি আ স ম রব পানি বিশুদ্ধকরণ নামে, ও অবিশুদ্ধকরণ রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে অবৈধ পানির ব্যবসা চলছে সড়ক দুর্ঘটনার কবলে হাসনাত-সারজিস সমস্ত সভ্যতার জন্য ন্যায়বিচার, সমতা ও স্থায়িত্ব নিশ্চিত করার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার হাইকোর্টের নজরে ইসকন-চট্টগ্রামের ঘটনা : আদালতকে পদক্ষেপ জানাবে সরকার আমিরিকা দূতাবাসে পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া বিনাসুদে ঋণ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে সারা দেশ থেকে লোকজন আনেমোস্তফা আমীন বিএনপির নিবেদিত প্রাণ এখন মৃত্যু শয্যায়, খোঁজ নেয়নি কোন নেতা! বদলগাছীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তঃসত্ত্বার মৃত্যু,আহত-২

মির্জাপুরে আমৃত্যু নির্বাচন করবেন রুপা রায় চৌধুরী

নিউজ দৈনিক ঢাকার কণ্ঠ 

মোঃ আবুসালেহ (সজীব) মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইল-৭ মির্জাপুর আসন থেকে আমৃত্যু নির্বাচন করে যাবেন রুপা রায় চৌধুরী। উপজেলার ভাতগ্রাম ইউনিয়নের বাগজান গ্রামের হিমাংশু শেখর রায় চন্দনের স্ত্রী। স্বশিক্ষিত তিন পুত্র সন্তানের জননী তিনি। স্বামী হিমাংশু শেখর রায় চন্দন একজন কৃষক।
রুপা রায় চৌধুরী। কোন কাজে নয় নামেই তিনি এলাকায় পরিচিত। বার বার নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় তিনি এলাকায় একটি পরিচিত নাম। তিনি রাজনৈতিক দলের সক্রিয় নেতা নন। সামাজিক কাজেও নেই অংশগ্রহন। তারপরও কখনও সংসদ সদস্য, কখনও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবার কখনও ইউপি চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হচ্ছেন তিনি।
তবে প্রতিবারই জামানত খোয়াতে হয়েছে তাকে। তারপরও বারবার নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন রুপা রায় চৌধুরী। নির্বাচনে অংশ নেওয়াই যেন যেন তার নেশা।

এবারও টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির প্রার্থী হয়ে মনোয়নপত্র জমা দিয়েছেন রুপা রায় চৌধুরী। নির্বাচনের উদ্দেশ্যে কয়েক মাস আগে থেকেই তিনি প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আর্থিক সচ্ছলতা না থাকলেও রুপা রায় এর আগেও ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ, ২০২২ সালে এই আসনে উপ-নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে তিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনেও চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বি করেন। কিন্তু তিনটি নির্বাচনেই তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। ২০১৬ সালে ভাতগ্রাম ইউপিতে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। তখন যাচাই-বাছাইয়ে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়।

রুপা রায় চৌধুরীর স্বামী হিমাংশু শেখর রায় চন্দন বলেন, গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিন শতাধিক ভোট পেয়েছিল রুপা। এই আসনের উপনির্বাচনে পেয়েছিলো ৪৩৮ ভোট। এবার আরও বেশি ভোট পাবে। নির্বাচিত না হলেও আমৃত্যু রুপা রায় প্রার্থী হবেন বলে তিনি জানান।
রুপা রায় চৌধুরী বলেন, জনগণের সেবা করা আমার ইচ্ছা। আমার বিশ্বাস, জনগণ একবার না একবার আমাকে সেবা করার সুযোগ দেবে।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com