রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১১:২৪ পূর্বাহ্ন
রিপোর্টার, শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা
আজ ৪ঠা জুন মঙ্গলবার ,সকাল থেকেই কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায়, চলছে ভোট গণনা ও ভোটের ফলাফল , একের পর এক উল্লাস কর্মী সমর্থকদের।
এবারে একই সাথে দুটি ভোট হয় দমদম লোকসভা কেন্দ্রে, ভোট দাতারা প্রত্যেকে দুটি করে ভোট দিয়েছেন, লোকসভার ভোট ও বিধানসভার উপনির্বাচনের ভোট।
প্রত্যেক দল দুটি করে প্রার্থী দাঁড় করিয়েছিলেন, একটি লোকসভা ভোটে উন্নতি বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোটে।
তৃণমূল কংগ্রেসের তরফ থেকে এবারে লোকসভা ভোটে দাঁড়িয়ে ছিলেন প্রার্থী সৌগত রায় এবং বিধানসভা উপনির্বাচনে দাঁড়িয়ে ছিলেন সায়ন্তিকা ব্যানার্জি।
আজ পানিহাটি , গুরু নানক ডেন্টাল কলেজে লোকসভা ভোট ও বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোটের গণনা শুরু হয় সকাল থেকে। বেশ কয়েকটি রাউন্ড গণনার শেষে, লোকসভার প্রার্থী সৌগত রায় ,বিরোধী প্রার্থীদের পরাজিত করে, প্রায় ৬৪ হাজার ৯৮৮ ভোটে জয় লাভ করেন, তৃণমূল কংগ্রেসের আরো একবার হাত শক্ত করলেন,
অন্যদিকে বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী ,একই ভাবে বিরোধী দলের প্রার্থীদের হারিয়ে ৮৮১৮ ভোটে জয়লাভ করেন। এবং তৃণমূল কংগ্রেসে, বরানগর পৌরসভার হাত শক্ত করলেন।
সকাল থেকেই ছিল গণনা কেন্দ্রের চতুর্দিকে উল্লাস ও সদস্যদের ভিড়, কিন্তু এবারের নির্বাচনে করাকরি নিয়ম কানুন করায় সকলকে গণনা কেন্দ্র থেকে অনেকটা দূরেই অপেক্ষা করতে হয়।
সবশেষে জয়লাভের খবর পেয়ে উল্লাসে মেতে উঠে তৃণমূল কর্মীরা ও মহিলা কর্মীরা, আনন্দে উল্লাসে তারা সবুজ আবিদ ছড়াতে থাকেন এবং একদিকে যেমন সৌগত রায় ও সায়ন্তিকা ব্যানার্জির জয়ধ্বনি দিতে থাকেন অন্যদিকে, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর জয় ধ্বনি দেন।
কর্মীরা বলেন জনগণ সঠিক বিচার করেছেন, উপযুক্ত কাজের মানুষকে ভোট দিয়েছেন এবং জয়ী করেছেন, সর্বদাই সাধারণ মানুষের পাশে থাকেন।
উপস্থিত ছিলেন লোকসভার প্রার্থী সৌগত রায়, বিধানসভা উপনির্বাচনের প্রার্থী সায়ন্তিকা ব্যানার্জি, ছিলেন মদন মিত্র, শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এবং বরানগর পৌরসভার ও কামারহাটি পৌরসভার কাউন্সিলর এবং মহিলা সদস্যবৃন্দরা।
এবারে লোকসভা ভোটে দিকে তৃণমূল কংগ্রেস জয়ী হন, তৃণমূল সদস্যরা কালীঘাটে বাড়ির সামনে উল্লাস করতে থাকেন সবুজ আবীর উড়িয়ে। এবং মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়ধ্বনি করতে থাকেন জয় বাংলা দীর্ঘজীবী হোক,