রিপোর্টার , শম্পা দাস ও সমরেশ রায়, কলকাতা
আজ ১৫ ই আগস্ট বৃহস্পতিবার, কলকাতা দখল কে কেন্দ্র করে, মধ্যরাতে আর জি কর হাসপাতালে সামনে পুলিশের সঙ্গে জনতার খন্ড যুদ্ধ বাদে। হাসপাতালের জরুরী বিভাগ ভেঙে তজনজ হয়ে গিয়েছে, বিক্ষোভরত পড়ুয়াদের অভিযোগ, প্রায় ৩০০ জন বহিরাগত উই ওয়ান্ট জাস্টিস বলতে বলতে হাসপাতালে ভিতরে ঢুকে পড়ে। তাহার পর জরুরি বিভাগে ধ্বংসলীলা চালায়। তাহারা বলেন পর্যাপ্ত পুলিশি বন্দোবস্ত থাকলে এইরকম ঘটনা এড়ানো যেত।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে আর জি করের সামনে উত্তপ্ত হয়ে উঠে এলাকা।। শ্যামবাজারের মোড় থেকে আর জি কর পর্যন্ত সারা এলাকায় উত্তাল, সমস্ত ব্যারিকেট ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়। এমন কি রাস্তায় যে সকল ব্যারিকেড দেওয়া ছিল সেগুলিও উল্টিয়ে দেওয়া হয়। পুলিশের গাড়ি ভাংচুর ও উভয় পক্ষের কয়েকজন আহত হয়। কয়েকদিন ধরেই চলেছে আরজি করের সামনে উত্তপ্ত পরিবেশ।
ঘটনাস্থলে পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল উপস্থিত হন এবং একের পর এক টিয়ার গ্যাস সেল ফাটানো হয় ,ফলে পুলিশের একাধিক গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
কিছুক্ষণ বাদে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসলে সাংবাদিকদের সম্মুখীন হন পুলিশ কমিশনার।
সারা কলকাতাতেই ছিল কলকাতা দখল ও মৌন মিছিলের ডাক , মধ্যরাতে মানুষ রাস্তায় মোমবাতি জ্বালিয়ে বেরিয়ে পড়েছেন, হোলির কন্ঠে একটাই ধ্বনিত হয়েছে উই ওয়ান জাস্টিস, মহিলা থেকে পুরুষ এমনকি ছোট ছোট কচিকাঁচারাও রাস্তায় ,এরকম একটি ঘটনা ঘটায় সারা কলকাতায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সকলের একটাই দাবী সঠিক বিচার চাই, আমরা ডক্টরের আত্মার শান্তি কামনা করি।