নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

নিজস্ব প্রতিবেদক, গাজীপুর থেকে

গাজীপুরে, বিএনপির অফিস ভাঙচুর এর ঘটনায় গণমাধ্যমে যে আমাদের নাম এসেছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, ভিত্তিহীন ও অসত্য, বলেছেন খোরশেদ খান এবং মোশারফ হোসেন খান।

বৃহস্পতিবার ,তারিখ (৮ ই আগস্ট) রিকশাচালক কালাচান ও বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলির ছোট ভাই জামালকে কে মারধরের ঘটনা নিয়ে পরবর্তীতে বিএনপি'র অফিস ভাঙচুর এর দায় বিএনপির গাছা থানার সহ-সভাপতি খোরশেদ আলম খান এবং সাবেক গাছা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোশারফ খানের নাম এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে তা সম্পূর্ণ অসত্য, ভিত্তিহীন, ও উদ্দেশ্যে প্রণোদিত বলে আখ্যায়িত করেছেন খোরশেদ আলম খান এবং মোশারফ হোসেন খান।

গণমাধ্যমের এই বিষয়টি নিয়ে মোশারফ হোসেন খান এবং খোরশেদ আলম খান সাংবাদিকদের জানান, ৮ই আগস্ট বেলা ১২ টায় রিক্সা চালক কালাচান কে মারামারির বিষয়টি হয়েছে এবং পারিবারিক ঘটনাকে কেন্দ্র করে মোহাম্মদ আলী তার নিজ ভাই জামালকে মারধর করা হয়েছে সে বিষয়ে ছোট ভাই জামাল এবং তার মা বাবাসহ নিজেরাই স্বীকারোক্তি দিয়েছে।ইতিমধ্যে মোহাম্মদ আলীর নাম সহ গাছা থানায় একটি অভিযোগ হয়েছে যা গাছা থানার উপর পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম নিশ্চিত করেছেন। ইতিমধ্যে মোহাম্মদ আলী মারমারির ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।বিএনপি নেতা খোরশেদ আলম আরো বলেন, বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় আমি ও মোশারফ হোসেন খান কে নিয়ে যে মিথ্যা তথ্য দিয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে এবং আমরা দুজন এই মারামারিকে ইস্যু করে বিএনপির অফিস ভাঙচুর করেছি তা বানোয়াট এবং ভিত্তিনহীন।এছাড়া মুক্তারবাড়ি এলাকায় বিএনপি'র কোন অফিস নেই বলে প্রতিবেদক কে নিশ্চিত করেন।

আমি খোরশেদ আলম খান একজন বিএনপির পরীক্ষিত নেতা এবং এ বিষয়ে বিএনপির সিনিয়র নেতারা খুব ভালো করেই অবগত আছেন। তাই আমরা বলতে চাই প্রকাশিত সংবাদগুলো বিএনপি নেতা মোহাম্মদ আলী স্বার্থ হাসিলের জন্য করেছে এবং আমাদের বিরুদ্ধে যে সংবাদ হয়েছে তার তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সাংবাদিকবৃন্দদের সত্য ঘটনার আলোকে সংবাদ প্রকাশের আহ্বান জানাচ্ছি।