রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:২০ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; ভাসানী ফাউন্ডেশন নিউইয়র্কের আলোচনা সভায় বক্তারা মওলানা ছিলেন রাজনীতিকদের আইকনিক নেতা  তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন

ঢাকা বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশনেট কার পার্কিং দখল করে ভাসম্যান দোকান, মাদকসেবিদের দৌরাত্ম

নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

কাজি আরিফ হাসান:

রাজধানীর উত্তরে বিমানবন্দর স্টেশনের কার পার্কিংয়ের পাশে আবার বসতে দেখা যায় ভাসম্যান দোকান। ভাসমান এই দোকানীরা গণমাধ্যমকে জানায়, এই পার্কিংয়ে একসময় ভাসম্যান দোকান বসিয়ে চাঁদা উঠলেও এখন আর কাউকে চাঁদা দিতে হয় না এ সব ভাসম্যান দোকানীদের।

এখানে কি নাই ভাসমান দোকান গুলিতে। আছে জুতার দোকান,গার্মেন্টস শাট,গেঞ্জি,শরবতের দোকান,ঔষধের হকার,পান-সিগারেটের দোকান। যার কারনে ট্রের যাত্রীদের গাড়ি পার্কিং করতে বিড়ম্বনা পড়তেও দেখা যায়। শুধু তাই নয় এই সব ভাসম্যান দোকান গুলো বিকেল থেকে রাত ১২ পর্যন্ত জমজমাট চলতে থাকে। এদিকে সরেজমিনে তথ্য নিয়ে জানা যায়,এই দোকানগুলোর জন্য দোকানের ক্রেতা ও ট্রেনে ভ্রমনের যাত্রীদের সঙ্গে প্রায় সময়ই ধাক্কা লেগে সংঘর্ষ তথ্যও মেলে। এমনকি এই ভাসম্যান দোকান গুলোর আশপাশে অনেক মাদক ব্যবসায়ি,বখাটে ও পকেটমারদের আনাগোনা চোখে পড়ে।

এ সমস্তর কারনে অনেক যাত্রীদের সমস্যায় পড়ে দেখা যায়,যেমন স্টেশনের বাহিরে পশ্চিম পাশে ও মাঝে মাঝে স্টেশনের ভিতরে এমন পকেটমারদের ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায় এবং প্রায়ই অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটতে দেখা যায়,কারোর মানি ব্যাগ নেই,কারোর গলার চেইন নেই এমন ঘটনা প্রায়ই চোখে পড়ে। শুধু কি তাই,এই ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনে ভিতরে ও বাহিরে অসংখ্য ভিক্ষাদেরও উৎপাত দেখা মেলে।

অনেক যাত্রীরা বলেন,রাজধানীর দ্বিতীয় বৃহত্তম স্টেশন এই বিমানবন্দর স্টেশন আর এই স্টেশনের পরিবেশ এমন কেনো? এই স্টেশনে আছে স্টেশন মাস্টার,আছে আরএনবি ও জিআরপির পুলিশ সদস্যরা তার পরেও কেনো এই স্টেশনের ভিতরে ও বাহিরে বখাটে ও মাদক সেবিদের আনাগোনা কেনো? এমনকি স্টেশনের ভিতরের প্লাটফর্মে সিসি ক্যামেরাও দেখা যায়,আর এ সিসিটিভির ফুটেজ দেখে কেনো সনাক্ত করে স্টেশনের ভিতরে ও বাহিরে অপরাধীদের ধরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কাছে দেয়া হয় না? তার আরো জানান গণমাধ্যমকর্মীদের,এই যদি হয় ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশনের অবস্থা তাহলে ট্রেনে ভ্রমনকারি যাত্রীরা কতটুকু নিরাপদ? আর এ বিষয়ে রেলে কর্তৃপক্ষের জোরালো দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা।

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com