বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০০ অপরাহ্ন
নিজস্ব প্রতিনিধি :
দীর্ঘ ১২ বছর পূর্বে পুকুর টি মানিক মিয়া নামের একজনকে মসজিদ, কতৃপক্ষ এর ডাকের মাধ্যমে দুই বছরের জন্য রিজ দেওয়া হয়।কিন্তু এই মানুষ রুপি প্রতারক মসজিদের পুকুর দুই বছর সময় পেড়িয়ে গেলে ও মসজিদের কমিটির কাছে হস্তান্তর না করে বাংলাদেশ রেলওয়ে কতৃপক্ষের কাছে গিয়ে নিজের নামে করে নেয় ঐ পুকুরটি।
পশ্চিম হাজীপুর রেললাইন জামে মসজিদ এর সভাপতি আঃ মতিন সহ পাঞ্চায়েত কমিটির সকল সদস্যদের কে নিয়ে সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ২০১৫ সালে আবদুল মতিন গং এর নাম দিয়ে ঐ সময় একটি দেওয়ানি মামলা করে এই পুকুরের জন্য দায়ের করেন।
যার নং ২৪৮/১৫ তারপর থেকে মামলা টি নারায়নগঞ্জ জজ কোটের মাধ্যমে আদালতে মামলাটি চলমান রয়েছে ।তার পরিপেক্ষিতে গত ১৪/০৮/২০২২ ইং তারিখে অধ্য মোকাদ্দমাটি FH এর দিন ধায্য করে। তার পর থেকে মামলার বাদী পক্ষ মানিক মিয়া দরখাস্ত দ্বারা সময় প্রার্থনা করিয়াছেন আদালতের মাধ্যমে বহুবার।
কিন্তু বাদী পক্ষ সময় মত কোন প্রমান সুরুপ সঠিক কাগজ পএ দেখাতে পারে নাই আদালতকে বাদী পক্ষ এদিকে বিবাদীপক্ষ একাধিক বার কাগজ পএ নথীদেখিয়েছেন আদালতকে। বারবার বাদী পক্ষ সময় চাওয়ার কারণে অএ আদালত মোকদ্দমা টি সময়ের দরখাস্ত না মঞ্জুর করে, সাক্ষী প্রদান করতে না পারার ব্যর্থতার জন্য শেখ আনিসুজ্জামান সিনিয়ার জজ আদালতে মামলাটি খাারিজ করে দিয়ে বিবাদী পক্ষ কে রায় প্রদান করেন।
দীর্ঘ বারো বছর পর এই রায়টি পাওয়া র পর পশ্চিম হাজীপুর রেললাইন পাঞ্চায়েত কমিটির সভাপতি আবদুল মতিন সহ নারায়ণ গঞ্জ সিটি কর্পোরেশন এর কাউন্সিলর শাহেন শাহ আহমেদ এর উপস্থিতি তে ঐ মসজিদের পুকুরে সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়। বলে জানান মসজিদ কতৃপক্ষ। তার ধারাবাহিকতায় গতকাল দৈনিক বিজয় পএিকায় এ বিষয়টি পুরু না যেনে, না সুনে,মোটা অংকের অর্থে বিনিময় গোটা কয়েক জনের নাম দিয়ে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত করে তাই ঐ রিপোর্ট টি মিথ্যা ও বানোয়াট হওয়ার এই জন্য তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ প্রকাশ করছেন হাজীপুর পাঞ্জায়েত কমিটি ও এলাকাবাসী।