শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২১ পূর্বাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক:
সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডিরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান। ফাইল ছবি
তদন্ত করে সচিবালয়ের আগুনের পেছনের কারণ বলা যাবে বলে জানালেন সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস ডিরেক্টরেটের কর্নেল স্টাফ কর্নেল ইন্তেখাব হায়দার খান। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ খৃষ্টা: ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে সেনা সদর আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
ইন্তেখাব হায়দার খান বলেন, ‘তদন্ত করে সচিবালয়ের আগুনের পেছনের কারণ বলা যাবে। তবে কেপিআই-এর নিরাপত্তার বিষয়টি অবশ্যই সেনাবাহিনীর দায়িত্বভুক্ত। যখন সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছে, তখন থেকেই প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও কেপিআই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রতিটি হুমকি পর্যালোচনা করা হয় এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজটি সহজ নয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ধরনের হুমকি আছে। অনেক ধরনের অনিশ্চয়তা আছে। বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হচ্ছে। সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সেই সব বিষয় নিয়ে কাজ করছে। যাতে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সহনশীল অবস্থায় থাকে।’
ইন্তেখাব হায়দার খান বলেন, ‘তদন্ত করে সচিবালয়ের আগুনের পেছনের কারণ বলা যাবে। তবে কেপিআই-এর নিরাপত্তার বিষয়টি অবশ্যই সেনাবাহিনীর দায়িত্বভুক্ত। যখন সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছে, তখন থেকেই প্রতিটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও কেপিআই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের সঙ্গে সমন্বয় করে প্রতিটি হুমকি পর্যালোচনা করা হয় এবং সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষার কাজটি সহজ নয়। বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ধরনের হুমকি আছে। অনেক ধরনের অনিশ্চয়তা আছে। বিভিন্ন ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হচ্ছে। সেনাবাহিনী অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে সেই সব বিষয় নিয়ে কাজ করছে। যাতে দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সহনশীল অবস্থায় থাকে।’
সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের বিষয়ে এ সেনা কর্মকর্তা বলেন, ‘সেনাবাহিনী মোতায়েন হয়েছে সরকারের সিদ্ধান্তে। সরকারের সিদ্ধান্তেই সেনাবাহিনী প্রত্যাহার হবে। কত দিন দায়িত্ব পালন করবে, সে সিদ্ধান্ত সরকারই নেবে।’
গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ইন্তেখাব হায়দার খান বলেন, ‘পরিসংখ্যানগত দিক থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হয়নি। তবে অনেক ঘটনা ঘটছে। সেগুলো আমাদের নজরদারিতেও আছে। এটা নিয়ে পুলিশ কাজ করছে, আমরাও কাজ করছি। আমাদের বিভিন্ন এলাকাভিত্তিক সমন্বয় সেল আছে। যেখানে পুলিশ, সেনাবাহিনীসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বয় করে।’
তিনি বলেন, ‘সেনা সদর পর্যায়ে ও উপদেষ্টা পর্যায়েও সমন্বয় করা হয়। এ ছাড়া দেশে যত ধরনের আইনশৃঙ্খলা–সংক্রান্ত হুমকি উঠে আসে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা হয় এবং পরবর্তী সিদ্ধান্ত কী হবে, তা ঠিক করা হয়। এভাবে অনেক অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’