বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:৪২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না ডয়চে ভেলেকে বলেন, 

নেত্রকোনায় খালের মুখে বাঁধ, কৃষকের ধানের জমিতে জলবদ্ধতার অভিযোগ

নিউজ দৈনিক ঢাকার কন্ঠ 

সোহেল খান দূর্জয় নেত্রকোনা :

নেত্রকোনার ০৫.০৪.২০২৩ ইং মদন উপজেলার কুলিয়াটি পশ্চিম পাড়া গ্রামে গিরধনী খালের মুখ বন্ধ করে বোরো ধানের জমিতে জলবদ্ধতার সৃষ্টি। পানি যাতায়াতের ব্যবস্থা বন্ধ কৃষকের দুর্ভোগের শেষ নেই।

 

এলাকার কৃষকের বোরো ধানের ৩০ একর ধানের জমির খালের মুখটি বন্ধ করে, জলবদ্ধতা সৃষ্টি করায়, মহব্বত মিয়া, নিয়াম উদ্দিন ও আঃ সবুর মিয়ার বিরুদ্ধে, হাওরে জলবদ্ধতা সৃষ্টি করার কারণে, কৃষক আক্কাস মিয়া সহ ৪০ জন কৃষকের স্বাক্ষরিত একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ বিভিন্ন দপ্তরে।

 

অভিযোগের আলোকে জানা যায়, মদন ইউনিয়নের কুলাটি পশ্চিমপাড়া হাওরের পানি যাতায়াতের ব্যবস্থা ছিল গিরধনী নামের খাল দিয়ে। উক্ত খালের মুখটি পরিকল্পিতভাবে বন্ধ করে দিয়েছে, মহব্বত , নিয়াম উদ্দিন ও আব্দুস সবুর মিয়া।

 

পশ্চিমপাড়া হাওরের পানি গিরধনী খাল দিয়ে নদীতে যেত খালের মুখটি বন্ধ করে দেওয়ার কারণে,

হাওরের পানি নিরসন ও যাতায়াতের ব্যবস্থা না থাকার কারণে এই জলবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে । এতে করে কৃষকের ৩০ একর বোরো ধানের জমি পঁচা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে এলাকার কৃষকরা।

 

কৃষক আক্কাস মিয়া বলেন, বছরে একটি মাত্র ফসল বোরো ধান হয়, তা দিয়ে সংসার চলে ও বাড়তি টাকা দিয়ে ছেলে মেয়েদের পড়ালেখা ব্যবস্থা হয়। কেবল ধানের থোর হয়েছে, এভাবে যদি পানি জমে থাকে হাওরে তাহলে আমাদের ধানের জমি নষ্ট হয়ে যাবে। আমাদের আর কিছু করার থাকবে না, এনিয়ে আমরা কৃষকরা আছি খুব দুশ্চিন্তার মাঝে। মহব্বত মিয়া, নিয়াম উদ্দিন, আঃ সবুর তারা খালের মুখ বন্ধ করে পরিকল্পিতভাবে ধানের জমিতে জলবদ্ধতা সৃষ্টি করেছে।

 

এ বিষয়ে অভিযুক্ত আঃ সবুর মিয়া বলেন, আমি আমার জায়গায় বাঁধ দিয়েছি। কারো ফসলি জমি নষ্ট হওয়ার জন্য আমি বাঁধ দেইনি, এবং জলবদ্ধতা সৃষ্টি করিনি।

 

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, কৃষকের জমি জলবদ্ধতা সৃষ্টি করে জমি নষ্ট করা যাবে না। কেউ যদি এই কাজ করে থাকে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

এ বিষয়ে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তানজিনা শাহরীন তিনি এ প্রতিনিধিকে জানান, খালের মুখ বন্ধ করে কৃষকের ধানের জমিতে জলবদ্ধতা সৃষ্টির একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com