বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:২৫ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
তুরাগের বউবাজারে ফুডকোর্ট মার্কেট উচ্ছেদের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত  ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ কর্তৃক ছয়টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ম্যাগাজিন ও বিপুল পরিমাণ গুলি উদ্ধার; তিন শূন্যের ধারণার ওপর ভিত্তি করে পৃথিবী গড়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার তুরাগের বউবাজার মার্কেট উচেছদের প্রতিবাদে মানববন্ধন ট্রাম্পের সঙ্গে ‘দ্বন্দ্ব’ মিটিয়ে ফেলতে পারবেন ড. ইউনূস সেনাবাহিনী কত দিন মাঠে থাকবে’ সরকারই সিদ্ধান্ত নেবে  প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাব ফ্রান্স’র কার্যকরি কমিটি (২০২৪-২০২৬)গঠন ১০ নভেম্বর ২০২৪ শহীদ নুর হোসেন গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামের মহানায়ক : ডা. ইরান রাজধানী,তুরাগে ছেলের হাতে মা খুন অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী জেড আই খান পান্না ডয়চে ভেলেকে বলেন, 

কারখানারগুলোতে কি পরিবেশে বেকারি (কেক,বিস্কুট) পণ্য তৈরি হচ্ছে ? বেকারি খাদ্য কতটুকু স্বাস্থ্য সন্মত?

কারখানারগুলোতে কি পরিবেশে বেকারি (কেক,বিস্কুট) পণ্য তৈরি হচ্ছে ? বেকারি খাদ্য কতটুকু স্বাস্থ্য সন্মত?

কাজি আরিফ হাসান// দৈনিক ঢাকার কন্ঠ

উত্তরা উত্তর সিটর্কোপরেশন আওতাধীন পশ্চিম তুরাগ থানাধীন এলাকায় দেখাযায় বেকারির খাদ্র সামগ্রী তৈরি কারখানা যার পরিবেশ অত্যান্ত নগন্য। গত ৩ এপিল মঙ্গলবার তুরাগ থানাধীন কিছু বেকারি খাদ সামগ্রী কারখানায় জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি এবং কয়েকজন পত্রিকার সাংবাদিক কয়েকটি কারখানা খাদ্য সামগ্রী তৈরির বিষয় সম্পর্কে জানতে চাইলে সঠিক তথ্যটি বের হয়ে আসে।

নিউ বি-বাড়িয়া বেকারি বাড়ী-২৫,রোড- ১,ওয়ার্ড-৪,ব্লক-বি,নল ভোগ,হরিরামপুর ইউনিয়ন তুরাগ বেকারি সামগ্র কারখানায় গেলে সেখানের মালিক অথবা মালিক পক্ষের লোক কারখানার দায়িত্বরত ব্যক্তি সাথে কথাবলতে চাইলে কারখানার অন্ধর মহল থেকে সাBদুল(ম্যানেজার) নামের এক জন বের হয়ে আসলে সাংবাদিক ও জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বেকারি খাদ্য সামগ্রী সম্পর্কে কথা বলতে চান না বরং খারাব আচরন করেন।

এর পরে সায়েদুলের নিকট থেকে ঐ কারখানার মালিকের মোবাইল নাম্বার নিয়ে মালিকের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান তার নাম মোঃ আবুল হোসেন এবং তিনি তখন তার গ্রামের বাড়ি বি-বাড়িয়া আছেন বলে জানান। পরে উক্ত ম্যানেজার নিজেকে প্যাকেজিং ম্যানেজার বলে পরিচয় দেন এবং কারখানার ভিতরে প্রবেশাধিকার দিলে জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধি প্রবেশ করলে তিনি দেখতে পারেন কারখানার ভিতরে আলোর স্বল্পতা,তেলাপোকার চলাচল,মাকড়শার জাল, টিকটিকির বিচরন অর্থাৎ অস্বাস্থকর পরিবেশে কেক,বিস্কুট,পাউরুটি, চানাচুর,লাড্ডু,সিঙ্গারা সহ বেকারির খাদ্যসামগ্রী প্রস্তুত হচ্ছে। এবং তিনি আরো দেখতে পারেন বর্তমান ডিজিটাল যুগ উন্নত মানের মেশিনের পরিবর্তে সেই মান্দাতার আমলে রুপে ময়দার খামির প্রস্তুত হচ্ছে অস্বাস্থকর অবস্থায় যা মানব দেহের জন্য অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

ঐ কারখানার দায়িত্বরত প্যাকেজিং ম্যানেজার সাংবাদিকদের আরো জানান তাদের ৮/১০ ধরনের(আইটেম)বেকারি খাদ্য এ কারখানায় তৈরিকরা হয় অথচো দেখাযায় বেকারি সোকেচে প্রায় ১৫/২০ ধরনের বেকারি খাদ্য আইটেম সাজানো আছে। পরবর্তিতে নিউ বি-বাড়িয় বেকারি থেকে কেক,বিস্কুট ক্রয় করে যার প্যাকেটে লেভেল থাকলেও তৈরির উপকরন,প্রস্তুত করার সময় এবং মেয়াদ উত্তিন্নোর তারিখও দেখাযায় না যা জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধ অফিসে পাঠানো হয় বেকারি খাদ্য মান পরিক্ষা করার জন্য যে বেকারির খাদ্য সামগ্রী কতটুকু মানবদেহের জন্য স্বাস্থ সন্মত জনার বেকারি খাদ্য সামগ্রী(কেক,বিস্কুট) ক্রয় করেন।ইতো মধ্যে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রায় একটি প্রতিবেদন হলেও তার বেকারি মালিকদের কোন গুরুত্ব পরিলক্ষিত হতে দেখাযায়না।

বকোরি সামগ্রী কারখানা গুলো পরর্দিশন করে দখোযায় র্বতমান তথ্য ও প্রযুক্তি যুগে যনে কোন ছোয়াই লাগেনি কারখানগুলোতে অত্যান্ত নোংরা পরিবেশে এবং বৈদ্যতিৎ মশেনি ছাড়া হাতে ময়দা খামিরের অবস্থা দেখে তা বোঝা যায়। এমনকি তথ্য নিয়ে যানতে পারাযায় তাদের বিএসটিআই(বাংলাদেশ এষ্টান্ডাড টেষ্টিং ইনিষ্টিউট)অনুমোদন নাই,বিদ্যুৎ ও গ্যাসলাইন সম্পর্কেও সন্দেহ এ বিষয়ে বেকারির দায়িত্বরতদেরর সাথে কথা বললে তারা সাংবাদিক ও জাতীয় ভেজাল প্রতিরোধের প্রতিনিধিদের সাথে খারাব আচরন করেন|পশ্চিম তুরাগ থানাধীন এলাকায় এ ধরনে বেকারি সামগ্রী কারখানা গুলিকে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে ভোক্তা অধিকার আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তি দাবি করে বর্তমান শিক্ষিত সমাজ ।

 

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com