সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:২২ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনামঃ
রাজশাহী সদর দলিল লেখক সমিতির সাবেক সভাপতি মহিদুল, আহ্বায়ক কমিটি বনানীতে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ ও বিয়ার সহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার  খিলক্ষেত প্রেসক্লাবের-২০১১ সালের পর আহ্বায়ক কমিটি গঠন ২০২৪ কিস্তির টাকা না দেওয়ায় গরু নিয়ে গেল এনজিওর লোকজন মাধবপুরে সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে যুবদল নেতার মামলা  বৈষম্যবিরোধী ছাত্র হত্যা মামলা : এজাহারভুক্ত পলাতক আসামি শাহ আলম তুরাগে আটক ব্যাংক লুটেরাদের দেশে ফিরে এনে বিচারের আওতায় নিতে হবে: মির্জা ফখরুল হাজীক্যাম্পের সামনে বঙ্গোমাতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সড়কের দুই পাশে বসেছে ভাসম্যান বাজা,মাদকসেবিদের দৌরাত্ম  লালমনিরহাটে ফেন্সিডিল সহ নাছিমা গ্রেফতার টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

জনগনের ভালোবাসাই আমার মূল শক্তি-মাইনুল হক কাশেম

জনগনের ভালোবাসাই আমার মূল শক্তি-মাইনুল হক কাশেম

সোহেল খান দূর্জয় নেত্রকোনা প্রতিনিধি :// দৈনিক ঢাকার কন্ঠ নিউজ

যতদিন বেঁচে আছি ততদিন জনগনের সেবা করে যেতে চাই, শাসক নয়, সেবক হিসেবে জনগনের পাশে থাকতে চাই। জনগনের ভলোবাসাই আমার মূল শক্তি। করোনা ভাইরাস মহামারী দুর্যোগে নিজের সর্বোচ্ছ দিয়ে অসহায় , দরিদ্র মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। দৈনিক বাংলাদেশ বুলেটিনের নেত্রকোনা প্রতিনিধি সোহেল খান দূর্জয়ের সাথে একান্ত সাক্ষাতকারে কথাগুলো বললেন বারহাট্টা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য মোহাম্মদ মাইনুল হক কাশেম।

হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি,জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্যা কন্যা, গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র নির্দেশনায় লক ডাউন পরিস্থিতি মেনে ২৩শে জুলাই ২০২১ইং থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাব এর দুঃসময়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে এগিয়ে এসেছেন, মানবিক ও মানবতার দিক থেকে বারহাট্টা উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে গিয়ে ঘুরে ঘুরে খোঁজ খবর নিয়েছেন ও সাধারণ মানুষের পাশে এসে দাড়িয়েছেন মোহাম্মদ মাইনুল হক কাশেম।

 

তিনি প্রতিদিন সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত উপজেলা এলাকাবাসীর জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন,মধ্য বিত্ত কর্মহীন মানুষের জন্য রাঁতের আঁধারে চাল,ডাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের খাদ্য দ্রব্য বাড়ি বাড়ি পৌছে দিয়েছেন এবং অসহায় হত-দরিদ্র,পথ শিশু কিশোর’দের মাঝে রাতের খাবার থেকে শুরু করে খাদ্য দ্রব্য বিতরণ,ঈদ বস্ত্র বিতরণ,নগদ টাকা ও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন উপহার সামগ্রী তুলে দিয়েছেন।

 

সেই সাথে সচেতনতার জন্য রাস্তায় রাস্তায় ফ্রি হ্যান্ড স্যানিটারিজ,সাবান, মাস্ক, মাথার ক্যাপ,হ্যান্ডগ্লাভস বিতরণ থেকে শুরু করে সামাজিক দুরত্ত বজায় রাখতে মাইকিং এর মাধ্যমে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তিনি এই প্রতিনিধিকে জানান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র নির্দেশ যত দিন এই করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাব এর দুঃসময় থাকবে,এমনকি শুধু করোনা ক্রান্তি কালীন সময়’ই নয় যে কোন ধরনের দর্যোগ ও দুঃসময়ে উপজেলা এলাকাবাসীর জন্য জীবন বাজী রেখে কাজ করাই আমার লহ্ম্যমাত্র। উপজেলার সকল মসজিদে ঘুরে ঘুরে খোঁজখবর এবং খাবার দিচ্ছেন ইমাম ও দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের মাঝে খাবার ও ঈদ সামগ্রী তুলে দিয়েছেন।

 

এবং ঈদের দুই দিন আগে থেকেই নিজ তহবিল থেকে ৩০০০ হতদরিদ্র মানুষকে ঈদ উপহার দিয়েছেন। পাশাপাশি অটো রিকশা চালকদের খাবার দিয়েছেন উপজেলার প্রত্যেকটি ইউনিয়নের এর নয়ন মনি গরিব মানুষের নিবেদিত প্রাণপুরুষ মোহাম্মদ মাইনুল হক কাশেম। করোনা ভাইরাস শুরু থেকে এই পর্যন্ত হাজার হাজার পরিবারকে খাবার বিতরণ করেছেন বিতরণ করেছেন ঈদের সামরিক বিতরণ করেছেন যেমন সেমাই চিনি তেল লবণ মুরগি কাপড় লুঙ্গি ইত্যাদি অনেক নগদ অর্থসহ ঈদের পরে গরীব অসহায় মানুষকে দিয়েছেন ।

জননেত্রী শেখ হাসিনার পাঠানো রেশন এর চাল ১০ টাকা কেজি দাম ধরে মাথাপিছু ৩০ কেজি করে চাল দিয়েছেন অসহায় দিনমজুর রিকশাচালক নির্বাচনী মানুষের যারা এই দেশে কোন ভাইরাসের দুর্যোগের মুহূর্তে হাতে কাজ নাই করতে পারে না তাদের মাঝে নিজ বাসভবন থেকে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পরিচালনা করা হয় উপজেলার অন্যতম দানবীর এবং মানবিকতার এক উজ্জলতম দৃষ্টান্ত মাইনুল হক কাশেম,

কে উপজেলার সর্বস্তরের জনগন বার বার তাকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে পেতে চায় বলে জানান বারহাট্টার জনগন।বারহাট্টা উপজেলার একজন সচেতন নাগরিক বলেন, তার যে ভূমিকা আমি দেখেছি সে হতদরিদ্র গরিব মানুষকে নিজ অর্থায়নে রাতের আধারে ও দিনের বেলায় খাবার পৌঁছে দিয়েছেন এবং হকার অটো আলা প্রতিবন্ধী বিভিন্ন শ্রেণীর না খাওয়া মানুষগুলো কে তিনি খাবার দিয়ে যাচ্ছেন এবং তার সহযোগিতা হিসাবে ২০/২৫জন ভলেন্টিয়ার হিসাবে সর্বদা সর্বক্ষণ কাজ করে যাচ্ছেন অনেকেই। তারা বলেন যতদিন করোনা ভাইরাস থাকবে আমাদের নেতা গরীবের নেতা অসহায় মানুষের নেতা মোহাম্মদ মাইনুল হক কাশেম নিজ বাসভবনে থেকেও খাবার দিয়ে যাচ্ছেন এবং যারা আসতে পারে না তাদেরকে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন।

 

মাইনুল হক কাশেমকে প্রশ্ন করলে তিনি উত্তরে জানান এই পর্যন্ত করোনা ভাইরাস শুরু হওয়া পর্যন্ত প্রতিদিন কমপক্ষে ৫০০ পরিবারকে খাবার দিয়ে আসছি প্রতি মাসে অনেক দেওয়া হয়েছে তিনি আরো বলেন যতদিন পর্যন্ত এই দুর্যোগ থাকবে আমার কাছে কেউ খালি হাতে যাবে না । এখন আমি দিয়ে যাবো তাই আমি আপনাকে জানাতে চাই যাতে উপজেলার গরিব মানুষ গুলো না খেয়ে থাকতে হয় সেদিকে আমি খেয়াল রাখছি। তিনি আরোও জানান, আমার উপজেলায় আমি সন্ত্রাস চাঁদাবাজ ভূমিদস্যু মাদক ইত্যাদি নির্মূল করেছি। বর্তমানে সাধারণ জনগণ খুব শান্তিতে ঘুমাতে পারছে, তাদের মনে কোন ভয় নাই।তিনি উপজেলার জনগনের উদ্যেশ্যে বলেন আমার জন্য সবাই দোয়া করবেন আমি সবসময় আপনাদের পাশে আছি এবং থাকবো।

সোহেল খান দূর্জয়
২৮.০৭.২০২১

Please Share This Post in Your Social Media

দৈনিক ঢাকার কন্ঠ
© All rights reserved © 2012 ThemesBazar.Com
Design & Developed BY Hostitbd.Com